১ আষাঢ়, ১৪৩২

১৫ জুন, ২০২৫

অবৈধ পাথর উত্তোলনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে : রিজওয়ানা

নয়াশতাব্দী ডেস্ক প্রকাশিত: জুন ১৪, ২০২৫, ৭:২৯ অপরাহ্ন
অবৈধ পাথর উত্তোলনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে : রিজওয়ানা

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, জনগণের সম্পদ পাথর যারা বেআইনিভাবে উত্তোলন করছে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

তিনি জানান, ‘দেশে ব্যবহৃত পাথরের মাত্র ৬ শতাংশ আসে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে। এই সামান্য প্রয়োজন মেটাতে আমাদের অমূল্য প্রাকৃতিক সম্পদ ধ্বংস করা যায় না। এ বিষয়ে জড়িতদের বিরুদ্ধে পুলিশ ও জেলা প্রশাসন অভিযান পরিচালনা করবে।’

আজ বিকেলে সিলেট সার্কিট হাউজে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

সৈয়দা রিজওয়ানা বলেন, সরকার পাথর কোয়ারি থেকে যে রাজস্ব পায়, তার চেয়ে বেশি ক্ষতি হচ্ছে অতিরিক্ত ওজনের ট্রাক চলাচলের কারণে।

এর আগে তিনি পরিবেশ অধিদপ্তর, বন বিভাগ, পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে সিলেট অঞ্চলের পরিবেশ রক্ষা, বন সংরক্ষণ এবং নদী ও পানি ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা করেন।

পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, ‘সিলেটের অনন্য প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য রক্ষায় আমাদের সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে।’

এসময় তিনি নদী ও হাওর রক্ষা, খননকৃত বালুর ব্যবস্থাপনা, পাহাড়-টিলা সংরক্ষণে দপ্তরসমূহের মধ্যে সমন্বয় ও তথ্য বিনিময়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

তিনি সরকারি অফিসে সিঙ্গেল-ইউজ প্লাস্টিক বন্ধে নির্দেশনা দেন এবং পাহাড়-টিলা কাটায় ‘না’ বোঝাতে সাইনবোর্ড স্থাপনের নির্দেশ দেন।

বন্যা নিয়ন্ত্রণে পানি উন্নয়ন বোর্ড এবং আকাশমণি গাছ কেটে স্থানীয় প্রজাতির  গাছ রোপণের জন্য বন বিভাগের কর্মকর্তাদের নির্দেশ প্রদান করেন উপদেষ্টা। একইসাথে অবৈধ স্টোন ক্রাশিং মেশিনে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের তাগিদও দেন পরিবেশ উপদেষ্টা।

মতবিনিময় সভায় বক্তৃতা করেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। 

এসময়  আরও উপস্থিত ছিলেন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব মো. সাইফুল ইসলাম, সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার খান মো. রেজা-উন-নবী, জেলা প্রশাসক মো. শের মাহবুব মুরাদ, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির এবং পরিবেশ অধিদপ্তর সিলেটের পরিচালক ফেরদৌস আনোয়ার।

এর আগে উপদেষ্টাদ্বয় জলযানে জাফলংয়ের বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেন এবং ইকো-ট্যুরিজম উন্নয়ন পরিকল্পনা নিয়ে মতবিনিময় করেন। তারা জাফলং স্টোন মিউজিয়াম ও হরিপুর রেস্ট হাউজে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে অংশ নেন।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, জনগণের সম্পদ পাথর যারা বেআইনিভাবে উত্তোলন করছে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

তিনি জানান, ‘দেশে ব্যবহৃত পাথরের মাত্র ৬ শতাংশ আসে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে। এই সামান্য প্রয়োজন মেটাতে আমাদের অমূল্য প্রাকৃতিক সম্পদ ধ্বংস করা যায় না। এ বিষয়ে জড়িতদের বিরুদ্ধে পুলিশ ও জেলা প্রশাসন অভিযান পরিচালনা করবে।’

আজ বিকেলে সিলেট সার্কিট হাউজে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

সৈয়দা রিজওয়ানা বলেন, সরকার পাথর কোয়ারি থেকে যে রাজস্ব পায়, তার চেয়ে বেশি ক্ষতি হচ্ছে অতিরিক্ত ওজনের ট্রাক চলাচলের কারণে।

এর আগে তিনি পরিবেশ অধিদপ্তর, বন বিভাগ, পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে সিলেট অঞ্চলের পরিবেশ রক্ষা, বন সংরক্ষণ এবং নদী ও পানি ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা করেন।

পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, ‘সিলেটের অনন্য প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য রক্ষায় আমাদের সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে।’

এসময় তিনি নদী ও হাওর রক্ষা, খননকৃত বালুর ব্যবস্থাপনা, পাহাড়-টিলা সংরক্ষণে দপ্তরসমূহের মধ্যে সমন্বয় ও তথ্য বিনিময়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

তিনি সরকারি অফিসে সিঙ্গেল-ইউজ প্লাস্টিক বন্ধে নির্দেশনা দেন এবং পাহাড়-টিলা কাটায় ‘না’ বোঝাতে সাইনবোর্ড স্থাপনের নির্দেশ দেন।

বন্যা নিয়ন্ত্রণে পানি উন্নয়ন বোর্ড এবং আকাশমণি গাছ কেটে স্থানীয় প্রজাতির  গাছ রোপণের জন্য বন বিভাগের কর্মকর্তাদের নির্দেশ প্রদান করেন উপদেষ্টা। একইসাথে অবৈধ স্টোন ক্রাশিং মেশিনে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের তাগিদও দেন পরিবেশ উপদেষ্টা।

মতবিনিময় সভায় বক্তৃতা করেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। 

এসময়  আরও উপস্থিত ছিলেন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব মো. সাইফুল ইসলাম, সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার খান মো. রেজা-উন-নবী, জেলা প্রশাসক মো. শের মাহবুব মুরাদ, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির এবং পরিবেশ অধিদপ্তর সিলেটের পরিচালক ফেরদৌস আনোয়ার।

এর আগে উপদেষ্টাদ্বয় জলযানে জাফলংয়ের বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেন এবং ইকো-ট্যুরিজম উন্নয়ন পরিকল্পনা নিয়ে মতবিনিময় করেন। তারা জাফলং স্টোন মিউজিয়াম ও হরিপুর রেস্ট হাউজে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে অংশ নেন।

সূত্র: বাসস

নয়াশতাব্দী/ইআর